বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা - ক্লাস 4
বাংলাদেশের ষড়ঋতু
বাংলাদেশ একটি সুন্দর দেশ। এ দেশের প্রকৃতি অত্যন্ত মনোরম। বাংলাদেশের আবহাওয়ার বৈচিত্র্যও অনেক। বাংলাদেশের আবহাওয়া ষড়ঋতু ভিত্তিক। প্রতিটি ঋতুর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
- গ্রীষ্ম (এপ্রিল-জুন)
- বর্ষা (জুলাই-আগস্ট)
- শরৎ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর)
- হেমন্ত (নভেম্বর-ডিসেম্বর)
- শীত (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি)
- বসন্ত (ফেব্রুয়ারি-মার্চ)
এই ষড়ঋতু প্রতি দুই মাস অন্তর আবর্তিত হয়। প্রতিটি ঋতুর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
- গ্রীষ্ম (এপ্রিল-জুন): গ্রীষ্মকালে আবহাওয়া খুব গরম থাকে। প্রায়ই বৃষ্টি হয়। এই সময় মানুষ প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ থাকে।
- বর্ষা (জুলাই-আগস্ট): বর্ষাকাল বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃষ্টিবহুল ঋতু। এই সময় প্রায়ই বৃষ্টি হয়। বৃষ্টির জলে মাঠ-ঘাট, নদী-নালা সব ভেসে যায়।
- শরৎ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর): শরৎকালে আবহাওয়া মনোরম থাকে। দিনের বেলায় আবহাওয়া হালকা গরম থাকে। রাতের বেলায় আবহাওয়া ঠান্ডা থাকে। এই সময় পাকা ফলের মৌসুম।
- হেমন্ত (নভেম্বর-ডিসেম্বর): হেমন্তকালে আবহাওয়া ঠান্ডা হয়ে যায়। এই সময় শীতের আগমন ঘটে।
- শীত (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি): শীতকালে আবহাওয়া খুব ঠান্ডা থাকে। এই সময় প্রায়ই তুষারপাত হয়।
- বসন্ত (ফেব্রুয়ারি-মার্চ): বসন্ত হলো ঋতুরাজ। এই সময় আবহাওয়া মনোরম থাকে। গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়। ফুল ফোটে। প্রকৃতি সেজে ওঠে নতুন রূপে।
বাংলাদেশের ষড়ঋতুর বৈচিত্র্য আমাদের দেশের প্রকৃতিকে আরও মনোরম করে তুলেছে। প্রতিটি ঋতুর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আমাদের মুগ্ধ করে। বাংলাদেশকে ষড়ঋতুর দেশ বলা হয়।
আর্টিকেলের শেষকথাঃ বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা
শিক্ষার্থীরা আজকে আমরা জানলাম বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা সম্পর্কে । যদি আজকের এই বাংলাদেশের ষড়ঋতু রচনা টি ভালো লাগে তাহলে এখনি ফেসবুকে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন আর এই রকমই নিত্যনতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ । Search-Asked BD