HSC ICT দ্বিতীয় অধ্যায় এর জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

কমিউনিকেশন সিস্টেম

ডেটা কমিউনিকেশন পদ্ধতিতে বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত কম্পিউটার হতে কম্পিউটারে অথবা কম্পিউটার ও অন্য কোন ডিভাইস বা যন্ত্রে ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। ডেটার এই আদান প্রদানর মাধ্যমহীন বা ওয়্যারলেস কিংবা বিভিন্ন মাধ্যমের (Medium) সাহায্যেও হতে পারে। ডেটা ট্রান্সমিশন মাধ্যম হিসাবে টেলিফোন লাইন, মাইক্রোওয়েভ, বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল যেমন-টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল, ফাইবার অপটিক ক্যাবল ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়। টেলিফোন লাইনের মধ্য দিয়ে অ্যানালগ (Analog Signal) সংকেত আদান-প্রদান হয়।

ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেমে ট্রান্সডিউসার (transducer) ব্যবহৃত হয়। ট্রান্সডিউসার এমন একটি ডিভাইস যা কোন শক্তিকে এক ফর্ম থেকে অন্য ফর্মে রূপান্তর করে। ট্রান্সডিউসার সাধারণত শক্তির এক রূপের সর্বোত্তকে অন্যরূপের বৈদ্যুতিক সংকেতে (Electrical Signal) বা বিপরীতভাবে রূপান্তরিত করে।

ব্যান্ডউইড্থ : ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড

একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোন চ্যানেল দিয়ে যে পরিমাণ ডেটা স্থানান্তরিত হয় তার পরিমাণকে ব্যান্ডউইথ (Bandwidth) হিসাবে পরিমাপ করা হয়। একে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড হিসাবেও চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। কাজেই, এক স্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক কম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। এই ট্রান্সমিশন।

স্পীডকে অনেক সময় Bandwidth বা Band বলা হয়। এই ব্যান্ডউইথ সাধারণত Bit per second (bps) এ হিসাব করা হয়। একে Band Speed ও বলা হয়। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ বিট ট্রান্সমিট করা হয় তাকে bps বা Bandwidth বলে। এই ডেটা ট্রান্সফার গতির উপর ভিত্তি করে কমিউনিকেশন গতিকে তিনভাগে ভাগ করা হয়। যথা- ১। ন্যারো ব্যান্ড (Narrow Band) ২। ভয়েস ব্যান্ড (Voice Band) ৩। ব্রড ব্যান্ড (Broad Band)

ন্যারো ব্যান্ড (Narrow Band)

ন্যারো ব্যান্ড সাধারণতঃ ৪৫ থেকে ৩০০ bps পর্যন্ত হয়ে থাকে, এ ডেটা স্থানান্তর গতিকে ন্যারো ব্যান্ড বা Sub-Voice Band বলে ।

ভয়েস ব্যান্ড (Voice Band)1200-9600

এই ব্যান্ডের ডেটা গতি ৯৬০০ bps পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটি সাধারণত টেলিফোনে বেশি ব্যবহার করা হয়।

ব্রড ব্যান্ড (Broad Band) 1MB-4

ব্রড ব্যান্ড উচ্চগতি সম্পন্ন ডেটা স্থানান্তর ব্যান্ডউইডথ যার গতি কমপক্ষে ১ মেগা বিট পার সেকেন্ড বা Mbps হতে অত্যন্ত উচ্চ গতি সম্পন্ন যেমন ১ গিগা বিট পার সেকেন্ড বা Gbps পর্যন্ত হয়ে থাকে। একে ওয়াইড ব্যান্ড (Wide Band) ও বলা হয়।

 কমিউনিকেশন সিস্টেম

প্রশ্ন-৪১. ওয়াকিটকি কোন ডেটা ট্রান্সমিশন মোডে কাজ করে?
উত্তর: ওয়াকিটকি হাফ ডুপ্লেক্স মোডে কাজ করে।

প্রশ্ন-৪২. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কী?
উত্তর: একটি কম্পিউটারকে এক বা একাধিক কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করে তথ্য আদান প্রদান এবং হার্ডওয়্যার শেয়ার করার পদ্ধতিই হলো কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং।

প্রশ্ন-৪৩. চ্যানেল কী ?
উত্তর: ডেটা কমিউনিকেশনে যার মধ্য দিয়ে ডেটা প্রবাহিত হয় তাই মাধ্যম বা চ্যানেল

প্রশ্ন-৪৪. স্ট্রিমিং ভিডিও-এর ব্যান্ডউইথ কত?
উত্তর: স্ট্রিমিং ভিডিও-এর প্রয়োজনীয় ব্যান্ডউইথ 0.7 Mbps |

প্রশ্ন-৪৫. ইউনিকাস্ট কী?
উত্তর: ইউনিকাস্ট হলো এমন ট্রান্সমিশন ব্যবস্থা যা একটি প্রেরক থেকে শুধুমাত্র একটি প্রাপকই ডেটা গ্রহণ করতে পারে।

প্রশ্ন-৪৬. ভিডিও কনফারেন্সিং-এর ব্যান্ডউইথ কত?
উত্তর: ভিডিও কনফারেন্সিং এর প্রয়োজনীয় ব্যান্ডউইথ 1 Mbps |

প্রশ্ন-৪৭. এটিনিউয়েশন কী?
উত্তর: মিডিয়ার মধ্যে দিয়ে ডেটা সিগনাল বেশ কিছু দূরত্ব অতিক্রমের ফলে অনেক সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। মিডিয়ার এ বৈশিষ্ট্যকে এটিনিউয়েশন বলে ।
প্রশ্ন-৪৮. ডেটা কমিউনিকেশন কী? ক. বো. ২০১৭/

উত্তর: কোনো ডেটাকে একস্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক কম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারে কিংবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর কিংবা একজনের ডেটা অন্যের নিকট স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে বলে ডেটা কমিউনিকেশন।

প্রশ্ন-৪৯. পাবলিক ক্লাউড কী?
উত্তর: ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযুক্ত সকলের জন্য বিনামূল্যে বা স্বল্প ব্যয়ে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত অ্যাপ্লিকেশন, স্টোরেজ এবং অন্যান্য রিসোর্স ইত্যাদির সার্ভিসযুক্ত ক্লাউডই পাবলিক ক্লাউড ।

প্রশ্ন-৫০. MAC-এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর: MAC-এর পূর্ণরূপ হলো Media Access Control

প্রশ্ন-৫১. হাব কত পোটবিশিষ্ট হয়?
উত্তর: হাব সাধারণত ৪, ৮ বা ১৬ পোটবিশিষ্ট হয়।

প্রশ্ন-৫২. প্রটোকল কী?
উত্তর: তথ্য আদান প্রদানের যে নিয়ম কানুন আছে, যা আসলে সফটওয়্যার আকারে থাকে, তাকে বলে প্রটোকল ।

প্রশ্ন-৫৩. IoT-এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর: IoT-এর পূর্ণরূপ হলো Internet of things |

প্রশ্ন-৫৪. SIM-এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর: SIM-এর পূর্ণরূপ হলো Subscriber Identity Module |

প্রশ্ন-৫৫. WiMAX এর পূর্ণরূপ কী? •
উত্তর: WIMAX হচ্ছে Worldwide Interoperability for Microwave Access-এর সংক্ষিপ্ত রূপ।

প্রশ্ন-৫৬. থিননেটের অন্য নাম কী?
উত্তর: থিননেটের অন্য নাম হলো 10 BASE-21

প্রশ্ন-৫৭. Gbps কী?
উত্তর: প্রতি সেকেন্ডে ১ বিলিয়ন বিট স্থান্তরের হারকে Gbps বোঝায়।

প্রশ্ন-৫৮. ডেটা ট্রান্সমিশন কী?
উত্তর: ডেটাকে উৎস থেকে বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে গন্তব্যে প্রেরণ করাকে ডেটা ট্রান্সমিশন বলা হয়।

প্রশ্ন-৫৯. Bps কী?
উত্তর: ব্যান্ডউইডথ-এ ডেটার পরিমাপ করা হয় Bps এককে। অর্থাৎ Bps এর পূর্ণরূপ হলো Byte per second.

প্রশ্ন-৬০. ন্যারো ব্যান্ড কী? .
উত্তর: সাধারণত 45 থেকে 300 bps পর্যন্ত ডেটার গতিকে ন্যারো ব্যান্ড বলা হয়। এই ব্যান্ড ধীরগতিসম্পন্ন ডেটা ট্রান্সমিশন-এর ক্ষেত্রে উপযোগী।

প্রশ্ন-৬১. ভয়েস ব্যান্ড কী?
উত্তর: ডেটার গতি 9600 bps বা 9.6 kbps পর্যন্ত হলে তাকে ভয়েস ব্যান্ড বলে। এটি সাধারণত ল্যান্ড টেলিফোনে বেশি ব্যবহার করা হয়

প্রশ্ন-৬২. সিগনাল কী?
উত্তর: সিগনাল বলতে সময়ের সাথে ভোল্টেজের পরিবর্তনকে বোঝানো হয়। অর্থাৎ যে সংকেতের মান (ভোল্টেজ, কারেন্ট অথবা কম্পাঙ্ক) সময়ের সাপেক্ষে নিরবিচ্ছিন্নভাবে পরিবর্তন হয় তাকে সিগনাল বলে।

প্রশ্ন-৬৩. ফ্রিকোয়েন্সি কী?
উত্তর: প্রতি সেকেন্ডে কোনো সিগনাল যতগুলি ওয়েভ তৈরি করে তাকে বলা হয় ফ্রিকোয়েন্সি ।

প্রশ্ন-৬৪. নেটওয়ার্কের ক্ষমতা কীসের ওপর নির্ভর করে?
উত্তর: নেটওয়ার্কের ক্ষমতা ব্যান্ডউইডথের ওপর নির্ভর করে ।

■ ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড

প্রশ্ন-৬৫, সিনক্রোনাইজেশন কাকে বলে?
উত্তর: ডেটা ট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে সিগনাল পাঠানোর সময় বিভিন্ন বিটের মধ্যে সমন্বয়ের জন্য ব্যবহৃত পদ্ধতিকে বলা হয় সিনক্রোনাইজেশন ।

■ ডেটা ট্রান্সমিশন মোড

প্রশ্ন-৬৬. ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর: ডেটা ট্রান্সমিশন মোড়কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

■ তার মাধ্যম: টুইস্টেড পেয়ার, কো-এক্সিয়াল ও অপটিক্যাল ফাইবার

প্রশ্ন-৬৭. ক্রসটক কী?
উত্তর: তামার তার একটি আরেকটির কাছে থাকলে একটির সিগনাল আরেকটির সিগনালকে প্রভাবিত করে যাকে বলা হয় ক্রসটক (crosstalk)।

প্রশ্ন-৬৮. ডিশ কানেকশন নেয়ার জন্য কোন ধরনের ক্যাবল ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: ডিশ কানেকশন নেয়ার জন্য কো-এক্সিয়াল ক্যাবল ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৬৯. ক্যাবল তার মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম কোনটি?
উত্তর: ক্যাবল তার মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হলো ফাইবার অপটিক ক্যাবল।

প্রশ্ন-৭০. অপটিক্যাল ফাইবার কী?
উত্তর: অপটিক্যাল ফাইবার কাচ বা স্বচ্ছ প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি।

প্রশ্ন-৭১. EMI-এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর: EMI-এর পূর্ণরূপ হলো— Electro Magnetic Interference.

■ তারবিহীন মাধ্যম

প্রশ্ন-৭২, হটস্পট কী?
উত্তর: যদি কোনো একটি নির্দিষ্ট এলাকা অথবা জায়গাকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের জন্য
নির্ধারিত করা হয় তবে সে এলাকাটি হটস্পট।

প্রশ্ন-৭৩. পিকোনেট কী ?
উত্তর: ব্লুটুথ প্রযুক্তির মাধ্যমে যে নেটওয়ার্ক গঠন করা সম্ভব হয় তার নাম পিকোনেট ।

প্রশ্ন-৭৪, স্কার্টারনেট কী?
উত্তর: কিছু পিকোনেটের সমষ্টিকে বলা হয় স্কার্টারনেট।

প্রশ্ন-৭৫. রেডিও ওয়েভ কী?
উত্তর: এটি এক ধরনের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ যার মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ডেটা ট্রান্সমিট করা যায়।

প্রশ্ন-৭৬,মাইক্রোওয়েভ কী?
উত্তর: এটি অতি ক্ষুদ্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যা ডেটা ট্রান্সমিশনে ইলেট্রোম্যাগনেটিক স্প্রেকট্রামের গিগাহার্টজ ফ্রিকুয়েন্সি ।

প্রশ্ন-৭৭. RF-এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর: RF-এর পূর্ণরূপ Radio Frequency.

প্রশ্ন-৭৮. Wi-Fi কী ধরনের ওয়্যারলেস ব্যবস্থা?
উত্তর: Wi-Fi হচ্ছে LAN এর ওয়্যারলেস ব্যবস্থা।

প্রশ্ন-৭৯. ইনফ্রারেড কী? /সি. বো. ২০১৯/
উত্তর: ইনফ্রারেড হচ্ছে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ । [ঢা. বো, রা. বো. ২০১৯/

প্রশ্ন-৮০, ব্লুটুথ কী?
উত্তর: স্বল্প দুরত্বে (৩ থেকে ১০ মিটার) ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত একটি ওপেন ওয়্যারলেস প্রটোকল হচ্ছে ব্লু-টুথ। এটি PAN (Personal Area Network) এর ওয়্যারলেস ভিত্তিক নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত ।

মোবাইল যোগাযোগ

প্রশ্ন-৮১. গ্রীনফোন কোনটিকে বলা হয়?
উত্তর: সিডিএমএ প্রযুক্তির সিটিসেল ফোনকে গ্রীন ফোন বলা হয়। কেননা এর রেডিয়েশন অন্যান্য ফোন থেকে তুলনামূলক খুবই কম।

প্রশ্ন-৮২, রোমিং কী? চি. বো. ২০১৯ /
উত্তর: যে মোবাইলটি ব্যবহার করা হচ্ছে সেটির কভারেজ এরিয়ার বাইরে গিয়েও অনবরত ডেটা সার্ভিস পাওয়াকে রোমিং বলে ।

প্রশ্ন-৮৩. ফ্যাবলেট কী?
উত্তর: ফ্যাবলেট হলো ট্যাবলেট ও স্মার্টফোনের মাঝামাঝি এক ধরনের কম্পিউটিং বা মোবাইল ডিভাইস যার স্ক্রীণ সাইজ সাধারণত ৫ ইঞ্চি থেকে বড় কিন্তু ৭ ইঞ্চি থেকে ছোট।

প্রশ্ন-৮৪. সেলুলার ফোন কী?
উত্তর; আমরা যে ছোট মোবাইল ফোন ব্যবহার করি তাকে সেলুলার ফোন বলে।

প্রশ্ন-৮৫. কোন ট্রান্সমিশনে রেডিয়েশন কম হয়?
উত্তর: CDMA ট্রান্সমিশনে রেডিয়েশন কম হয় ।

■ কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং-এর উদ্দেশ্য

প্রশ্ন-৮৬. LAN-এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর: LAN-এর পূর্ণরূপ Local Area Network

প্রশ্ন-৮৭. কম্পিউটারে নেটওয়ার্কের চারটি ভাগ কী কী? // বো, দি বো, যাবো, সি. বো, ২০১৮।
উত্তর: চারটি ভাগ হলো-
1.PAN
2. LAN
3. MAN
4.WAN

নেটওয়ার্কের বিভিন্ন ডিভাইস

প্রশ্ন-৮৮. রাউটার কী?
উত্তর: এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডেটা পাঠানোর পদ্ধতিকে বলে রাউটিং। যে ডিভাইস রাউটিং-এর কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে রাউটার বলে। ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্ককে যুক্ত করার জন্য রাউটার ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্ন-৮৯. NIC- কী? (ঢা. বো. ২০১৭/
উত্তর: NIC এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Network Interface Card | NIC হলো একটি প্লাগইন কার্ড যা কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কভুক্ত করে ।

প্রশ্ন-৯০, মডেম কী ?
উত্তর: মডেম হচ্ছে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ সংকেতে এবং অ্যানালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে পরিণত করার কাজে ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৯১. রাউটিং কী?
উত্তর: এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডেটা পাঠানোর পদ্ধতিকে বলে রাউটিং ।

প্রশ্ন-৯২. মডুলেশন কী ?
উত্তর: ডিজিটাল সিগনালকে অ্যানালগ সিগনালে রূপান্তর করার কৌশলকে মডুলেশন বলে ।

প্রশ্ন-৯৩. রিপিটারের কাজ কী?
উত্তর: এটি সিগনালকে শক্তিশালী করে গন্তব্যে পৌঁছায়।

■ নেটওয়ার্ক টপোলজি

প্রশ্ন-৯৪. টপোলজি কী? [রা. বো. ২০১৭/
উত্তর: কম্পিউটার নেটওয়ার্কের কম্পিউটারসমূহ একটি অন্যটির সাথে সংযুক্ত থাকার পদ্ধতিকে টপোলজি (Topology) বলে ।

■ ক্লাউড কম্পিউটিং

প্রশ্ন-৯৫. ক্লাউড কম্পিউটিং কী? /রা. বো. ২০১৯।
উত্তর: ক্লাউড কম্পিউটিং হচ্ছে ইন্টারনেট বা ওয়েবে সংযুক্ত হয়ে কিছু গ্লোবাল সুবিধা ভোগ করার একটি পদ্ধতি।



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url